শিপ্ত বড়ুয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বর্তমান রামু উপজেলার পূর্ব রাজারকুল গ্রামে বিমানঘাটি কিংবা রামু রামকোটের পাহাড়ে লুকিয়ে থাকা টাকশাল আর আরাকানি সময়ে এই রামু কতটা দায়িত্বপূর্ণ
শিরুপন বড়ুয়া রামু’র ইতিহাস সম্পর্কিত প্রতিটি লেখাতেই গ্রীক ভূগোলবিদ ক্লডিয়াস টলেমি এবং তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘জিওগ্রাফিয়া’র (Geographia) প্রসঙ্গ চলে আসে। বলা যায় টলেমি’র প্রসঙ্গ ছাড়া
রামু’র প্রাচীনত্ব অনেকাংশে নির্ভর করে রামকোট এর উপর। কিন্তু রামকোট এলাকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কাজ না করার কারণে অনেক কিছুই অজানা রয়ে গেছে। রামু’র
শিরুপন বড়ুয়া অতীতে চট্টগ্রামের পর রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল ছিল কক্সবাজারের রামু উপজেলা। এমনকি আরাকান শাসনামলে রামু ছিল চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রশাসনিক কেন্দ্র। সে সময় কখনো কখনো
শিরুপন বড়ুয়া মুঘল বাদশাহ আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর ভারতবর্ষে মুঘল শক্তি ক্ষয় হতে থাকে। দিল্লির সিংহাসন সামলানোই পরবর্তী মুঘল বাদশাহদের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। এই সুযোগে
শিরুপন বড়ুয়া রামুতে আলোচিত একটি দর্শনীয় স্থানের নাম “কানা রাজার সুড়ঙ্গ” বা “আঁধার মানিক”। এটি রামুর কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের উখিয়ারঘোনা নামক গ্রামে অবস্থিত। এটি একটি গুহা,যার
শিরুপন বড়ুয়া এইতো সেদিনের কথা। ২০১৮ সালের অক্টোবরে মিয়ানমার সরকার তাদের দেশের একটি জনসংখ্যা গণনা বিষয়ক মানচিত্রে বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন দ্বীপকে সে দেশের অংশ হিসেবে দেখায়।
শিরুপন বড়ুয়া চট্রগ্রাম থেকে তৎকালীন বার্মার আরাকানে যাতায়াতের জন্য যে রাস্তা আছে সেটা আরাকান সড়ক নামেই পরিচিত। অনেকের কাছে আবার শাহ সুজা সড়ক নামেও পরিচিত।